পর্যটন
তবে নেপাল ঘুরে ঐতিহ্যবাহী এসব পোশাকের দেখা মিললো না নেপালিদের পরনে। তাদের পরনে দেখা গেছে পশ্চিমা দেশগুলোর জিন্স, টি-শার্ট,
শুধু তরুণ-তরুণীরাই নন, শিশু থেকে বুড়ো পর্যন্ত সবাই নিজেদের হোলির রঙে রাঙিয়ে তুলেছেন। এ উৎসব থেকে বাদ যাননি ভিনদেশিরাও। নেপালে ঘুরতে
পর্বতপ্রেমী যারা নেপালে আসেন তাদের মূল উদ্দেশ্য হিমালয় দর্শন। পাশাপাশি অন্যান্য দর্শনীয় স্থান ঘুরে দেখা। এ যেন রথ দেখা আর কলা
সেন্টমার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুর আহমদ বাংলানিউজকে বলেন, শনিবার সকাল থেকে আটটি স্পিডবোট ও ১০টি ট্রলারে করে পাঁচ শতাধিক
শনিবার (১১ মার্চ) সারাংকোটের চূড়ায় কথা হয় সিলেট থেকে আসা পর্যটক আবুল হাসানের সঙ্গে। তিনি বাংলানিউজকে বলেন, এখানকার সবকিছু নির্ভর
ঘড়ির কাঁটা ৬টা পেরিয়েছে সেই কখন। বেয়াড়া মেঘেদের দল তবু আড়াল করে রেখেছে সূর্যকে। কি আর করা! সূর্যোদয় বোধহয় আজ আর দেখা হবে না। ঘুমের
পোখারা রুটে আলিঙ্গনের মাধ্যমে পাহাড় আমাদের স্বাগত জানায়। দুই লেনের এই যাত্রাপথের পুরোটা সময় সবুজে বেষ্টিত ছোট-বড় পাহাড়ই ছিলো
শুক্রবার (১০ মার্চ) সকাল সোয়া ৮টা। গন্তব্য রাজধানী কাঠমাণ্ডু থেকে পোখরা। ট্যুরিস্ট বাসযোগে যাত্রা শুরু। কাঠমাণ্ডু শহর থেকে
বাহারি সব পণ্যের সমাহার নিয়ে এভাবেই ক্রেতাদের আকৃষ্ট করছেন নেপালের ব্যবসায়ীরা। স্থানীয়ভাবে তৈরি এসব পণ্যের প্রতি পর্যটকদেরও
কাঠমান্ডুর রেডিসন হোটেলের লবিতে নিজের দোকানে বসে বাংলানিউজকে এসব কথা জানান মি. থাপা হারি। ত্রিভুবন ইউনিভার্সিটি থেকে স্নাতক
হোটেল ছেড়ে রাস্তায় যেতেই জেঁকে ধরলো শীত। সকালের ঝিরিঝিরি বৃষ্টিতে স্নান করছে রাজধানী কাঠমান্ডু। আড়মোড়া ভেঙে সবেমাত্র শহর জাগতে
মিনিট পাঁচেকে সাগরের দুই কিলোমিটার এলাকাজুড়ে উড়লেন পাখির মতো। নেমেও এলেন শুরুর ধাক্কা সামলে দারুণভাবে। নেমে শুধু একটু হাফ ছেড়ে
মার্চের শুরুতে বসন্ত বাতাস বওয়া এই সময়ে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সমুদ্র আর পাহাড় দেখতে কক্সবাজারে এসে
পর্যটন বিষয়ক প্রভাবশালী ওয়েবসাইট ‘ট্রিপ অ্যাডভাইজর’ দিয়েছে ‘এক্সেলেন্স’ সনদ। ‘লোনলি প্লানেটে’ও সেরাদের তালিকায় স্থান
মুগ্ধতা ছড়ানো এমন রোম্যান্টিক পরিবেশ বোধহয় শুধু কক্সবাজার শহরের ঘিঞ্জি পরিবেশ থেকে ১৪ কিলোমিটার দূরের মারমেইড বিচ রিসোর্টেই
চারপাশ আলোকিত করছে, কিন্তু কোনোভাবেই চোখের জন্য সে আলো বিড়ম্বনার নয়। বরং ভিন্ন রকম ভালোলাগার আবেশে জুড়িয়ে যায় প্রাণ। রিসোর্টে
বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম এ সৈকত লাগোয়া দীর্ঘ নারিকেল গাছের সারি, লাল কাঁকড়ার ছোটাছুটি, সমুদ্রের গর্জন পর্যটকদের মন ছুঁয়ে যায়।
পর্যটকদের উপস্থিতিতে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন স্থানীয় পর্যটন সংশ্লিষ্টরা। আগামীতে পর্যটকদের উপস্থিতি আরও বাড়বে বলেও তারা আশা প্রকাশ
দেশের পর্যটনের অগ্রযাত্রায় অবদান রেখে ক্রুজ শিপ পর্যটনে অংশ নিতে সকল বেসরকারি ট্যুর অপারেটরদের প্রতিও আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
কোনো এক অমোঘ আকর্ষণে মৃত্যু-ভয় তুচ্ছ করে আমরা এগিয়ে চলছি। চোখের সামনেই শিখর; কিন্তু শরীর এতোই ক্লান্ত যে পা আর চলতে চায় না। বুক-পকেটে
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন