ঢাকা: ব্রাজিল বিশ্বকাপ মাতাচ্ছে ছোট বড় মোট ১২টি স্টেডিয়াম। এর একেকটির সৌন্দর্য, দর্শক ধারণক্ষমতা, সুযোগ-সুবিধা একেকরকম।
বিষুব রেখার কাছাকাছি ব্রাজিলের পূর্ব উপকূলে সমুদ্র সমতলে অবস্থিত এ স্টেডিয়ামের দর্শক ধারণক্ষমতা ৪৪ হাজার ২৪৮ জন। স্টেডিয়ামটি খুলে দেয়া হয় ২০১৩ সালের মার্চে।

বিশ্বকাপের অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ অনুষ্ঠিত হচ্ছে এখানে। এখানকার আবহাওয়াকে ভেজা বললে অত্যুক্তি করা হবে না মোটেই। বছরের ৩৬৫ দিনের মধ্যে ২২৪ দিনই অবিরাম বৃষ্টি ঝরতে থাকে আকাশে।

জুন ও জুলাই মাসে তাপমাত্রা ওঠে ২৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি। ঘড়ির কাঁটার অবস্থান গ্রিনিচ মিন টাইম থেকে তিন ঘণ্টা পিছিয়ে। রিও থেকে দূরত্ব আনুমানিক দেড় হাজার মাইলের মতো।

অর্থনৈতিকভাবে পিছিয়ে পড়া এলাকায় এ ধরনের ঝকঝকে একটি স্টেডিয়াম আর আনুষঙ্গিক পর্যটকের আনাগোনার কারণে স্থানীয় অধিবাসীদের আয়-রোজগারের ভালোই একটা ব্যবস্থা তৈরি হলো।
ফিফা যেমনটি চেয়েছিল তেমন দ্রুতগতিতে তৈরি করা সম্ভব হয়নি এটি। তবে ২০১৩ সালের ২০ মে বিশ্বকাপ কর্তৃপক্ষের হাতে বুঝিয়ে দেয়া হয় স্টেডিয়ামটি।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৪০ ঘণ্টা, জুলাই ০৯, ২০১৪