ঢাকা, শুক্রবার, ১৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৯ নভেম্বর ২০২৪, ২৭ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

নির্বাচন ও ইসি

ঘিওরে ভোটারদের পছন্দের চেয়ারম্যান প্রার্থী মাহাবুবুর রহমান জনি 

ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৯০৬ ঘণ্টা, মে ১৩, ২০২৪
ঘিওরে ভোটারদের পছন্দের চেয়ারম্যান প্রার্থী মাহাবুবুর রহমান জনি 

মানিকগঞ্জ: দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে অনুষ্ঠেয় ঘিওর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনকে সামনে রেখে উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে সর্বত্র। এরই মধ্যে গ্রহণযোগ্য প্রার্থী হিসেবে ভোটারদের মধ্যে নিজের শক্ত অবস্থান গড়ে তুলেছেন শালিক প্রতীকের প্রার্থী মাহবুবুর রহমান জনি।

 

সোমবার (১৩ মে) সকাল থেকেই উপজেলার বানিয়াজুরি- ঘিওর আঞ্চলিক সড়কের বিভিন্ন স্থানে কুশল বিনিময়, উঠান বৈঠক, গণসংযোগসহ ভোটারদের দ্বারে দ্বারে গিয়ে ভোট চাইছেন জনি।

দিনমজুর, রিকশাচালক, মুদি দোকানি, ব্যবসায়ী, তরুণ-বৃদ্ধসহ সর্বস্তরের ভোটারদের পছন্দের প্রার্থী হিসেবে নিজের অবস্থান তৈরি করেছেন তিনি।  

নির্বাচনকে কেন্দ্র করে যেমন উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে, ঠিক তেমনি শালিক প্রতীকের বিজয়ের সংবাদ শোনার অপেক্ষায় রয়েছেন উপজেলাবাসী।

একটি মোটর ওয়ার্কশপের কর্মচারী মো. মুরাদ হোসেন বলেন, ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন। আর এ নির্বাচনে যতজন প্রার্থী আছেন, তার মধ্যে আমার পছন্দের তালিকায় রয়েছেন শালিক প্রতীকের প্রার্থী। আমি তাকে ভোট দেব। কারণ তার কোনো খারাপ দিক আমরা কোনোদিন দেখিনি। তিনি সব সময় গরিব মানুষের পাশে থেকেছেন। যখনই কারো কোনো বিপদ হয়েছে, মাহাবুবুর রহমান জনি ভাইয়ের কাছে গেলে নিরাশ হয়ে ফিরে আসেনি।  

মধ্যবয়সী আব্দুল লতিফ মোল্লা বলেন, আমাদের অঞ্চলের ছাত্র সমাজের অবস্থা একটি সময় অনেক খারাপ হয়ে গিয়েছিল। জনি ক্রীড়াঙ্গনের মানুষ, সে তাদের লেখাপড়া ও খেলাধুলায় মনোনিবেশ করিয়েছেন। জনির মতো এমন যোগ্য প্রার্থীকেই উপজেলা পরিষদে প্রয়োজন। এবারের নির্বাচনে এ রকম যোগ্য প্রার্থীকেই ভোটাররা বেছে নেবেন।

বানিয়াজুরি বাসস্ট্যান্ড এলাকার রিকশাচালক আব্দুল গফুর বলেন, আমরা সারা দিন রিকশা চালাই, শরীরে ঘাম লেগেই থাকে। কিন্তু জনি ভাই কোনো সংকোচ না করেই আমাদের সঙ্গে হাত মেলান, বুকে জড়িয়ে ধরেন। বাড়ির খোঁজখবর নেন। আমরা তো আর কিছু চাই না, আমরা এ ধরনের সাদা মনের একজন মানুষকে চাই।  

চেয়ারম্যান প্রার্থী মাহাবুবুর রহমান জনি বলেন, নির্বাচনের সময় যত ঘনিয়ে আসছে, ততই আমি মুগ্ধ হচ্ছি, সাধারণ মানুষ নিজের সন্তান ভেবে আমাকে বুকে জড়িয়ে নিচ্ছেন। আমি উপজেলার প্রত্যেক ভোটারের কাছে ঋণী হয়ে যাচ্ছি। যত দিন বেঁচে থাকব, ততদিন তাদের খেদমত করার তৌফিক যেন আল্লাহতায়ালা দেন আমায়।

বাংলাদেশ সময়: ১৯০৩ ঘণ্টা, মে ১৩, ২০২৪
এসআই

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।