পর্যটন
ওশিয়ানো প্যাসিফিকো বা প্রশান্ত মহাসাগরের মরুসদৃশ উপকূল এলাকার মধ্যে একফালি শ্যামল অঞ্চল লিমা। প্রশান্ত মহাসাগরের শীতল-হুমবোল্ট
যখন পৌঁছলাম তখন ভরদুপুর। দোতলা রেস্টুরেন্টটিতে বেশ ভিড়। দোতলার এসি রুমের দরজায় দাঁড়িয়ে বিরিয়ানিপ্রেমীদের স্বাগত জানাচ্ছিলেন
গুচ্ছবদ্ধ ফুলগুলো প্রধাণত গোলাপি, সাদা ও লাল রং এর হয়। পাপড়ি ও ফুলের গড়ন বিচিত্র। এমন কোন অঞ্চল নেই যেখানে চেরি ফুলের গাছ নেই।
দু’পা হেটে সামনে গিয়ে চুনা নদীর ওপারে সুন্দরবন দেখে উচ্ছ্বসিত হন তিনি। বলেন, এখানে যে বাস থেকে নেমেই সুন্দরবন দেখা যায়! বিষয়টি তো
দেশটির মিলান শহরে রোববার (২ এপ্রিল) থেকে শুরু হওয়া তিন দিনব্যাপী এ মেলায় বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন বেসামরিক বিমান
কেন, সেটা বেশ আগে এক পাহাড়ি বন্ধু বলেছিল, বরষার সত্যিকার রূপ দেখতে হলে তোমাকে যেতে হবে পাহাড়ে। চূড়ায় দাঁড়িয়ে একবার যদি ঝুম বৃষ্টি
রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলের বলরুমে বৃহস্পতিবার (৩০ মার্চ) শুরু হয় তিন দিনব্যাপী ট্রাভেল মার্ট। আয়োজক সূত্রে জানা
শনিবার (১ এপ্রিল) রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স আয়োজিত ঢাকা ট্রাভেল মার্টে সকাল ১০টা থেকে সমবেত
আক্ষরিক অর্থেই এটি হাট। কোথাও কোনো স্থায়ী ঘর নেই। নেই অস্থায়ী ঘর কিংবা সামিয়ানাও। কেউ ত্রিপল, কেউ চট, কেউবা মাটিতে কাপড় বিছিয়ে পসরা
হঠাৎ করেই চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসের মাঝামাঝি অফিস থেকে বলা হলো একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য আমাদের (নারী সহকর্মীদের) কলকাতায়
দুই পাশে রয়েছে সুন্দরবনের বৈচিত্র্যময় অপার সৌন্দর্য। আর মাঝখানে বয়ে চলেছে খোল পেটোয়া নদী। সুন্দরবনের মধ্য দিয়ে এই নদীটি পতিত
বৃহস্পতিবার (৩০ মার্চ) সন্ধ্যায় রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমিতে আয়োজিত এক চিত্র প্রদর্শনীর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।
বৃহস্পতিবার (৩০ মার্চ) সকালে রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলের বলরুমে শুরু হয় এবারের ট্রাভেল মার্ট। পর্যটনের এ মেলার
মঙ্গলবার (২৮ মার্চ) বিকেলে রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন,
নিয়মানুযায়ী, আবেদনকারীরা সরাসরি সাক্ষাৎ করতে ও ভারত ভ্রমণের তারিখ থেকে একমাস আগে আবেদনপত্র জমা দিতে পারতেন। মঙ্গলবার (২৮ মার্চ)
মন খারাপ করা বিষণ্ন বিলম্বিত শীত যেন পৃথিবীর মায়া ছাড়তেই চায় না। তারপরও এক দু’দিন একটু উষ্ণ রোদ্দুর, কুয়াশার আচল ফুঁড়ে বেরিয়ে আসা
কলকাতার সবজির খুচরা বাজারে এসব ক্রেতা-বিক্রেতার বেশিরভাগই নারী। ভারতীয় উপমহাদেশের প্রায় সব শহরেই রান্নাঘরের দায়িত্ব থাকে
এতো পরিবর্তন! সম্প্রতি আহমেদাবাদ সফরে গান্ধী আশ্রম থেকে সবরমতীর বাঁধানো তীর দেখে অনেকটা বিস্মিত হয়েছিলাম। এবার গঙ্গা দেখে। সত্যিই
সেই ধর্মতলায় খাবারের দোকানগুলোতে ৮০ শতাংশই নাকি বাংলাদেশি। এমনটিই জানিয়েছেন স্থানীয় দোকানিরা। বিশেষ করে রাস্তার পাশে তৈরি মুমু,
নাগানো অঞ্চলে রয়েছে ডজন খানেক পর্বতমালা। পুরো নাগানোই যেন পাহাড়ে ঢাকা। এ যাত্রায় উদ্দেশ্য বরফের দেশটাকে ঘুরে দেখা। প্রতিটা
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন