ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ১৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ০২ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

পর্যটন

ঘুমায় না মনোমুগ্ধকর জাফলং 

মো. রাজীব সরকার, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ২০৩৫ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২, ২০১৬
ঘুমায় না মনোমুগ্ধকর জাফলং  ছবি- বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর

সূর্য ঘুমিয়ে গেলেও ঘুমায় না জাফলংয়ের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য। বাংলাদেশ ভারতের সীমান্তবর্তী পূর্ব-উত্তরে পাহাড়ের প্রচীরে ঘেরা, নদীর ঝলমলে পানি, পাথর বিছানো এক প্রকৃতির সৌন্দর্যে মন কেড়ে নেওয়া জাফলং। 

সিলেট (জাফলং) থেকে: সূর্য ঘুমিয়ে গেলেও ঘুমায় না জাফলংয়ের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য। বাংলাদেশ ভারতের সীমান্তবর্তী পূর্ব-উত্তরে পাহাড়ের প্রচীরে ঘেরা, নদীর ঝলমলে পানি, পাথর বিছানো এক প্রকৃতির সৌন্দর্যে মন কেড়ে নেওয়া জাফলং।

 

ঝলমলে ভোরের আলোয় জাফলংয়ের সৌন্দর্য বেড়ে যায়। তা দেখতে দর্শনার্থীরাও ভিড় জমান। দিন গড়িয়ে সূর্য ঘুমিয়ে গেলেও ঘুমায় না জাফলংয়ের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য। রাতের আঁধারে জোসনার আলোয় ফুটে থাকে এর মনোমুগ্ধকর পরিবেশ। এই সৌন্দর্যকে হার মানাতে পারে না রাতের অন্ধকারও। দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে হাজার হাজার দর্শনার্থী ছুটে আসেন জাফলংয়ের সৌন্দর্য উপভোগ করতে। জাফলংয়ের উপর দিয়ে বয়ে গেছে ডাউকি নদী। টলটলে ঝলমলে এর পানি। নদীর গভীরে চিকচিক বালি ও পাথর বিছানো সৌন্দর্য মন কেড়ে নেয় দর্শনার্থীদের। শীতল পানিতে পা ভিজিয়ে মসৃণ অনুভূতির ছোঁয়া লাগে মনে।  

ঢাকা থেকে জাফলং ঘুরতে আসা দুই দর্শনার্থী রিয়াজ আহম্মেদ ও তিথি আক্তার জানান, এর আগেও কয়েকবার জাফলং এসেছেন। এর প্রাকৃতিক পরিবেশ সবাইকে মুগ্ধ করার মতো। একদিকে বিশাল উঁচু পাহাড় অন্যদিকে নদী। চারদিকে সবুজ গাছপালার সমাহার, সতেজ নিঃশ্বাস। পাহাড় বেয়ে নদীতে নেমে আসছে ঝরনার পানি। সব মিলিয়ে মনমুগ্ধ করে জাফলংয়ের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য।  

বাংলাদেশ সময়: ০২৩০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০৩, ২০১৬
আরএস/জেডএস

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।