ইউক্রেন
নানা নাটকীয়তার পর ইউক্রেনে ট্যাংক পাঠানোর সিদ্ধান্তে পৌঁছেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও জার্মানি। আর এই সিদ্ধান্ত ‘যুদ্ধক্ষেত্রে
পশ্চিমা বিভিন্ন গণমাধ্যমে ‘রাশিয়ার মিসাইল ও কামান কমছে’ শিরোনামে প্রকাশিত প্রতিবেদনের সমালোচনা করে দেশটির সাবেক প্রেসিডেন্ট
রুশ আগ্রাসন শুরুর পর ইউক্রেনের অবস্থা দিনকে দিন খারাপ হচ্ছে। শহর থেকে শহরে রাশিয়ার বাহিনীকে রুখে দিতে ইউক্রেনীয় সেনারা অদম্য হলেও
সশস্ত্র বাহিনীতে ‘বড় পরিবর্তন’ আনছে রাশিয়া। এই পরিকল্পনা দেশটির সার্বভৌমত্ব ও আঞ্চলিক অখণ্ডতা রক্ষার নিশ্চয়তা দেবে বলে
ইউক্রেনে লেপার্ড ট্যাংক পাঠাতে পোল্যান্ডকে অনুমতি দিতে প্রস্তুত জার্মানি। পোল্যান্ড অনুরোধ জানালেই অনুমোদন দেওয়া হবে বলে
চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকার নৌবাহিনীর সঙ্গে অনুশীলনে অংশ নেবে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ। আগামী ফেব্রুয়ারিতে এই অনুশীলন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা
ইউক্রেনের দক্ষিণ জাপোরিঝিয়া অঞ্চলের দুটি শহরের দিকে অগ্রসর হচ্ছে রাশিয়ার সেনাবাহিনী। শহর দুটি হচ্ছে- ওরিখিভ ও হুলিয়াইপোল।
রাশিয়ার ভাড়াটে বাহিনী হিসেবে ইউক্রেনে যুদ্ধরত ওয়াগনার গ্রুপকে ‘অপরাধী সংগঠন’ হিসেবে চিহ্নিত করতে যাচ্ছে মার্কিন
‘বিশ্বব্যাপী সিদ্ধান্তহীনতা’ দেশের আরও জনগণকে হত্যা করছে বলে অভিযোগ করেছে ইউক্রেন। লিওপার্ড ট্যাংক সরবরাহ করার বিষয়ে
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি তার দেশ রক্ষায় মিত্রদের তথা ন্যাটোর কাছ থেকে ভারী ট্যাংক চেয়েছিলেন। কিন্তু, তার এ
রাশিয়ার বিরুদ্ধে চলমান যুদ্ধে ইউক্রেনকে নিরাপত্তা সহায়তার প্যাকেজ দিচ্ছে মার্কিন প্রতিরক্ষা দফতর পেন্টাগন। নতুন সহায়তা হিসেবে
রাশিয়াকে রুখে দিতে যুদ্ধ চলমান রেখেছে ইউক্রেন। এ অবস্থায় মিত্রদের কাছ থেকে ভারী অস্ত্র চেয়ে আসছে দেশটি। মূলত তাদের দরকার ভারী
যুদ্ধ পরিস্থিতির মধ্যেই চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে সংলাপ করতে চান ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। এ লক্ষ্যে
রাজধানী কিয়েভে হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে ১৪ জনের মৃত্যুর পর এ বিষয়ে কথা বলেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। শোক
ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভের কাছেই একটি কিন্ডারগার্টেনের পাশে হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে অন্তত ১৪ জনের প্রাণহানি ঘটেছে। এর মধ্যে