ঢাকা, বুধবার, ১৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফিচার

সোনালি আঁশে কৃষকের মুখে হাসি

দেলোয়ার হোসেন বাদল, সিনিয়র ফটো করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৭০৪ ঘণ্টা, আগস্ট ২, ২০২০
সোনালি আঁশে কৃষকের মুখে হাসি পাট হাতে কৃষকের হাস্যোজ্জ্বল মুখ। ছবি: ডিএইচ বাদল

প্রতিবছর সোনালি আঁশের রঙ্গিন স্বপ্নে বিভোর পাটচাষিরা।  তারা পাটচাষের পর তাদের চোখে-মুখে হাসি ঝিলিক লেগে থাকে।

পাটচাষিরা সোনালি আঁশ বিক্রির পাশাপাশি পাটকাঠিও বেচে থাকেন। পাটের আঁশের সঙ্গে পাটকাঠিও কদর দেশজুড়ে। পাটকাঠি দিয়ে জ্বালানি বানানো হয়। পাশাপাশি শাক-সবজির মাচা ও পানবরজে পাটকাঠি ব্যবহার বহু আগে থেকে। ইদানীং পাটের ন্যায্যমূল্য কম থাকায় ও প্লাস্টিকের বস্তা, দড়ি, ব্যাগ তৈরি হওয়ার কারণে চাষিরা এই ফসলচাষ থেকে আস্তে আস্তে দূরে সরে যাচ্ছেন।  

মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার বালিহাটি, ইছাপুরা, ইমামগঞ্জ গ্রাম থেকে চাষিদের পাট ধোয়ার কর্মযজ্ঞ কয়েকটি চিত্র তুলেছেন বাংলানিউজের সিনিয়র ফটো করেসপন্ডেন্ট দেলোয়ার হোসেন বাদল। . কাচা পাট কেটে খালের পানিতে পচানোর জন্য নিয়ে যাচ্ছেন তিনজন চাষি। . পচানোর পর ডাঙ্গায় তুলে সোনালি আঁশ ছাড়ানোর কাজের গৃহবধূদের সহযোগিতা করছেন একজন চাষি। .পাটের আঁশ ছাড়াতে মগ্ন গৃহধূরা। .সোনালি আঁশ ছাড়ানোর পর খালের পানিতে পরিষ্কার করছেন একজন বৃদ্ধ।

.পাটের আঁশ পরিষ্কার করার পর রোদে শুকানোর জন্য আঁটি বেঁধে মাথায় করে নিয়ে যাচ্ছেন একজন ব্যক্তি। রোদে পাটের আঁশ ছড়াচ্ছেন একজন যুবক। .পাটকাঠি রোদ দিচ্ছেন একজন চাষি। .শুকনো পাট হাতে কৃষকের হাস্যোজ্জ্বল মুখ। .পাট বেচাবিক্রিতে ব্যস্ত চাষি।

বাংলাদেশ সময়: ১৭০৫ ঘণ্টা, আগস্ট ২, ২০২০
এএটি

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।