ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ১৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ০২ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফিচার

মোমবাতি কত সুন্দর-১

সানজিদা সামরিন, ফিচার রিপোর্টার | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ০৩৩৪ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৩, ২০১৫
মোমবাতি কত সুন্দর-১

বাড়িতে আলোর ব্যবস্থা করতে আমরা নানা রকম লাইটের ব্যবহার করলেও মোমবাতির প্রয়োজনীয়তা কিন্তু রয়েই যায়। বিভিন্ন উৎসবে বা ঘরের পরিবেশ মোহনীয় করে তুলতে মোমবাতির জুড়ি নেই।

বহু আগে থেকেই বিভিন্ন ডিজাইনের মোমবাতি ব্যবহৃত হয়ে আসছে। বর্তমানে পাওয়া যাচ্ছে আরও নান্দনিক ও সুন্দর নানা রকম মোমবাতি। একবার চোখ বুলিয়ে নেওয়া যাক।

কি সুন্দর হালকা গোলাপি রঙের মোমবাতিটা গলে বের হয়ে এলো বিড়ালের কঙ্কাল। জিনিসটা শুধু মজারই নয়, চমকে দেওয়ার মতোও।

এই মোমবাতির নাম শ্যাডো আর্ট ক্যান্ডেল। মোমবাতির আলো সামনের গাছটার ওপর পড়ার ফলে দেয়ালে কি সুন্দর ছায়াচিত্র তৈরি হয়েছে।

ব্যাপারটা কিন্তু বেশ মজার। মোমবাতি গলে তার অবশিষ্টাংশ মোমদানিতেই পড়ছে। আবার সেটাকে পূর্ণ ব্যবহার করা যাচ্ছে।

মোমবাতির আলো আবেগের ওপর প্রভাব বিস্তার করে। কিন্তু এখানে আমরা খুঁজে পেয়েছি মোমবাতির ভেতরে লুকিয়ে থাকা আবেগ।

বাল্ব আর মোমবাতির আলো যদি একই সঙ্গে পাওয়া যায় মন্দ কি, বলো!

দেখতে ও আকারে সত্যিই ডিমের মতো। কিন্তু জ্বালানোর পর সত্যিই এর ভেতর থেকে হলুদ কুসুম গলে গলে পড়ছে। অদ্ভুত সুন্দর তাই না!


ভাসমান অরিগামি বোট ক্যান্ডেলগুলো দেখে মনে হচ্ছে না যে এটা এক্ষুনি জলে ভাসিয়ে দিই?

একদিকে মুক্তির জন্য আর্তনাদ। আর অন্যদিকে উদ্ধার করা ছোট্ট শিশু সন্তানকে ফিরে পাওয়ার আনন্দ।


বনের হরিণ, খরগোশ আর চিতাবাঘ ঘুরে বেড়াচ্ছে। এটি ফরেস্ট এনিমেল ক্যান্ডেল হোল্ডার।

মোমবাতি জ্বালানোর জন্য দিয়াশলাই খোঁজার ঝামেলা করার কি দরকার যদি মোমবাতির সাথেই থাকে দিয়াশলাই? দেখেই বুঝতে পারছেন নিশ্চয়ই!

বাংলাদেশ সময়: ০৩৩৫ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৩, ২০১৫

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।