ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ১৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ০২ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

নির্বাচন ও ইসি

শেরপুর ও শ্রীবরদী পৌরসভা নির্বাচনে নৌকার জয়

ডিস্টিক্টকরেসপন্ডন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ২১১৭ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৪, ২০২১
শেরপুর ও শ্রীবরদী পৌরসভা নির্বাচনে নৌকার জয়

শেরপুর: চতুর্থ ধাপের শেরপুর ও শ্রীবরদী পৌরসভা নির্বাচনে সুষ্ঠভাবে ভোট গ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে। কোন অপ্রীতিকর ঘটনা ছাড়াই সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত চলে ভোট গ্রহণ।

পরে শুরু হয় গণনা।  

শেরপুর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক নিয়ে ২৯ হাজার ৬৩৬ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে মেয়র নির্বাচিত হন গোলাম মোহাম্মদ কিবরিয়া লিটন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির ধানের শীষ পেয়েছেন ৮ হাজার ৭৯৬, স্বতন্ত্র প্রার্থী জগ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৭ হাজার ২৫৫ ও চামচ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩ হাজার ৫২০ ভোট। তবে ইভিএম মেশিন যান্ত্রিক ত্রুটি থাকায় ৩৫টি কেন্দ্রের মধ্যে একটি কেন্দ্রের ফলাফল এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। ওই কেন্দ্রে ভোটার সংখ্যা ১৬১৮। শেরপুর পৌরসভায় ইভিএম’র মাধ্যমে ও শ্রীবরদী পৌরসভায় ব্যালটের মাধ্যমে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।

এদিকে, আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক নিয়ে ৬ হাজার ৬৯০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে শ্রীবরদী পৌরসভার মেয়র নির্বাচিত হন মোহাম্মদ লাল মিয়া। তার প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির ধানের শীষ পেয়েছেন ৩ হাজার ৯৪২ ভোট ও স্বতন্ত্র প্রার্থী জগ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২ হাজার ৮৪৩ ভোট। নির্বাচনী মাঠে শেরপুর পৌরসভায় ৩৫টি ভোট কেন্দ্রের জন্য তিন টিম র‌্যাব, তিন প্লাটুন বিজিবি, পর্যাপ্ত পুলিশ, ৯ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট, একজন জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এবং শ্রীবরদী পৌরসভায় ৯টি ভোট কেন্দ্রে ২৪ জন র‌্যাব, দুই প্লাটুন বিজিবি, ৯ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও একজন জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, শেরপুর পৌরসভায় ৭ জন মেয়র, ৪৯ জন কাউন্সিলর ও ১৮ জন সংরক্ষিত আসনে এবং শ্রীবরদী পৌরসভায় ৪ জন মেয়র, ৩২ জন কাউন্সিলর ও ১৬ জন প্রার্থী সংরক্ষিত আসনে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেন। শেরপুর পৌরসভায় মোট ভোটার ৭৫ হাজার ৭৩৮ জন এবং শ্রীবরদী পৌরসভায় মোট ২০ হাজার ৯০৯ জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন।

বাংলাদেশ সময়: ২১১৪ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৪, ২০২১
এনটি

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।