ঢাকা, শনিবার, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ২৮ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিক্ষা

কুয়েটে অকুপেশনাল সেফটি হেলথ অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট ম্যানেজমেন্ট বিষয়ক কর্মশালা

সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৪০৭ ঘণ্টা, মে ১৮, ২০২৪
কুয়েটে অকুপেশনাল সেফটি হেলথ অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট ম্যানেজমেন্ট বিষয়ক কর্মশালা

খুলনা: খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) এনার্জি সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (ইএসই) বিভাগের আয়োজনে দিনব্যাপী অকুপেশনাল সেফটি হেলথ অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট ম্যানেজমেন্ট বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শনিবার (১৮ মে) সকাল ৯টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টুডেন্ট ওয়েলফেয়ার সেন্টারে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।

কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তৃতা দেন ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মিহির রঞ্জন হালদার এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃতা দেন ইনস্টিটিউট অব এনভারমেন্ট অ্যান্ড পাওয়ার টেকনোলজির পরিচালক প্রফেসর ড. এ. এন. এম. মিজানুর রহমান, কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের বিভাগীয় প্রধান প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আরিফুল ইসলাম। কর্মশালায় রিসোর্সপার্সন হিসেবে ছিলেন আইইবির অকুপেশনাল সেফটি বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. হাফিজুর রহমান।

এনার্জি সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. মাহমুদুল আলমের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন এনার্জি সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের বিভাগীয় প্রধান প্রফেসর ড. মো. হাসান আলী। কর্মশালায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ইএসই বিভাগের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা অংশ নেন।

উক্ত কর্মশালায় ইন্ডাস্ট্রিয়াল সেফটি ম্যানেজমেন্ট, ফায়ার সেফটি এবং একুশ শতকের চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় করণীয় সম্পর্কে ছাত্র-ছাত্রীদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। এছাড়া যেকোনো ধরনের প্রাকৃতিক বা মানবসৃষ্ট দুর্যোগ মোকাবিলায় একজন প্রকৌশলী কীভাবে নিজের দক্ষতা প্রমাণ করে দুর্যোগের ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ কমিয়ে আনতে পারে এ বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। পাশাপাশি রানা প্লাজা, বেইলি রোডের মর্মান্তিক দুর্ঘটনাসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক দুর্ঘটনাসমূহ বিশ্লেষণ করে ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি যেন না হয় সে বিষয়ে উক্ত কর্মশালায় গুরুত্বারোপ করা হয়।

দিনব্যাপী এই প্রশিক্ষণ শেষে শিক্ষার্থীদের মধ্যে পেশাগত সনদ দেওয়া হয়। এই ধরনের কার্যকরী ও যুগোপযোগী কারিগরি প্রশিক্ষণ শিক্ষার্থীদের মধ্যে সচেতনতা তৈরি করে এবং এসব প্রকৌশলীরা আগামীর স্মার্ট ও নিরাপদ বাংলাদেশ বিনির্মাণে অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়।

বাংলাদেশ সময়: ১৪০৫ ঘণ্টা, মে ১৮, ২০২৪
এমআরএম/এসআইএ

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।