ঢাকা, বুধবার, ১৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

অর্থনীতি-ব্যবসা

ভিয়েতনামের চাল নেওয়া হবে না

সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১২১২ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৫, ২০১৮
ভিয়েতনামের চাল নেওয়া হবে না

সংসদ ভবন থেকে: ভিয়েতনাম থেকে যে চাল আসছে সেটা নেওয়া হবে না বলে সংসদে জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম। তিনি বলেন, ভিয়েতনাম থেকে যে চাল আসছে সেটা আমরা গ্রহণ করবো না। কারণ আইন মন্ত্রণালয় থেকে সুপারিশ আছে ভিয়েতনামের চাল গ্রহণ না করার বিষয়ে।

সোমবার (১৫ জানুয়ারি) বিকেলে জাতীয় সংসদ অধিবেশনে প্রশ্নোত্তর পর্বে জাতীয় পার্টির ফখরুল ইমাম ও নুরুল ইসলাম মিলনের পৃথক দুই সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে একথা বলেন খাদ্যমন্ত্রী।

চলতি বছরের মধ্যে সরকারের লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী বিদেশ থেকে চাল আমদানি করা সম্ভব হবে।

এখনো দুই লাখ মেট্রিক টন চাল বন্দরে খালাসের অপেক্ষায় রয়েছে বলেও জানান তিনি।

নিম্নমানের খাদ্যপণ্য আমদানি নিয়ে পত্রপত্রিকায় নিউজ হয়েছে প্রশ্নকারীর এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, নিম্নমানের খাদ্যশস্য আমদানির নিউজ যেমন আসছে, তেমনি সেই মাল আমরা গ্রহণ করি নাই সেই নিউজটাও এসেছে। যেই মাল বিদেশ থেকে আমদানি করা হয়েছে, সেই মাল পরীক্ষার পর যখন দেখা গেছে মানসম্পন্ন না তখন সেই চাল আমরা গ্রহণ করি নাই, ফেরত দিয়েছি। এটাও পত্রিকায় নিউজ এসেছে।

কামরুল ইসলাম বলেন, আমদানি করা চাল আমাদের পরীক্ষাগারে পরীক্ষিত। পরীক্ষায় যেভাবে নির্দেশনা আছে সেই অনুযায়ী যে চাল বা গম এসেছে তাই নিয়েছি। তার বাইরে আমরা কোন মাল গ্রহণ করি নাই।

লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী বাকি খাদ্যশস্যে কত দিনের মধ্যে আসবে এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, বাকি চাল যথাসময়েই চলে আসবে। এরই মধ্যে দুই লাখ মেট্রিক টন চাল বন্দরে খালাসের অপেক্ষায় আছে।

তিনি বলেন, এর আগে ভিয়েতনাম থেকে যে চাল আমদানি করা হয়েছিল সেই চাল ভালো ছিল। তবে এবার ভিয়েতনাম থেকে যে চাল আসছে... দেড় লাখ মেট্রিক টন সেটা আমরা গ্রহণ করবো না। আইন মন্ত্রণালয় থেকে আমাদের একটা সুপারিশ আছে ভিয়েতনামের চাল গ্রহণ না করার। এর বাইরে কিছু দেশের চাল ফেরত পাঠানো হয়েছে, তবে কোন দেশের চাল ফেরত পাঠানো হয়েছে সেই তথ্য এই মুহূর্তে আমার কাছে নেই। নোটিশ দিলে কালই বলতে পারবো।

চালের দাম কেজিতে ৭ টাকা কমেছে
কম্বলের মান নিয়ে সরকার দলীয় এমপির ক্ষোভ

বাংলাদেশ সময়: ১৮১০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৫, ২০১৮
এসএম/এমজেএফ

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।