ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ২০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ০২ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

বছরজুড়ে দেশ ঘুরে

বান্দরবানের অর্ধেক জনগোষ্ঠী পর্যটনে নির্ভরশীল

জেলা প্রশাসকের (বান্দরবান) সম্মেলন কক্ষ থেকে: বান্দরবানের অর্ধেক জনগোষ্ঠী পর্যটনে নির্ভরশীল বলে মন্তব্য করেছেন হোটেল-মোটেল মালিক

পর্যটন বিকাশে যোগাযোগ, আবাসন ও খাবার ব্যবস্থাপনা গুরুত্বপূর্ণ

জেলা প্রশাসকের (বান্দরবান) সম্মেলন কক্ষ থেকে: পর্যটনের বিকাশে যোগাযোগ, আবাসন ও খাবার ব্যবস্থাপনা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ বলে মতামত

বান্দরবানের পর্যটন নতুন উচ্চতায় পৌঁছানো সম্ভব

জেলা প্রশাসকের (বান্দরবান) সম্মেলন কক্ষ থেকে: বান্দরবানের পর্যটনকে নতুন মাত্রা ও নতুন উচ্চতায় পৌঁছানো সম্ভব বলে মনে করেন এ জেলায়

শৈলপ্রপাতের ব্যবস্থাপনাসহ পার্কিং স্পেস বাড়ানো হবে

জেলা প্রশাসকের (বান্দরবান) সম্মেলন কক্ষ থেকে: বান্দরবানের কাছাকাছি অন্যতম পর্যটন স্পট শৈলপ্রপাতকে আরও আকর্ষণীয় ও পর্যটনবান্ধব

পর্যটন বিকাশে বান্দরবানের পরিচিতি সারা বিশ্বে

জেলা প্রশাসকের (বান্দরবান) সম্মেলন কক্ষ থেকে: বাংলাদেশের পর্যটন বিকাশে বান্দরবান জেলার পরিচিতি দেশ ছাড়িয়ে সারা বিশ্বেই পরিচিতি

জেলা প্রশাসন পর্যটনবান্ধব না হলে কেউ আসতে চাইবে না

জেলা প্রশাসকের (বান্দরবান) সম্মেলন কক্ষ থেকে: পার্বত্য চট্টগ্রামের সবচেয়ে অগ্রসরমান পর্যটন এরিয়া বান্দরবান। পর্যটন বিকাশে জেলা

খরস্রোতা খাল সাঁতরে নাফাকুম

নাফাকুম (রেমাক্রী, বান্দরবান) থেকে ফিরে: গহিন অরণ্যের ভেতর দুর্গম পথ। কখনো ছোট ঝিরির প্রবাহের কারণে শ্যাওলা জমে পাথরের খাঁজ কাটা পথ

অব্যবস্থাপনায় ম্লান শৈলপ্রপাতের সৌন্দর্য

শৈলপ্রপাত ঘুরে: পানি প্রবাহের পুরোটা জুড়েই শ্যাওলা জমে আছে। বুঝে ওঠার উপায় নেই এটি খুবই পিচ্ছিল, কিন্তু পা দিলেই অবস্থা বেগতিক!

পাহাড়ে পর্যটন: বান্দরবানে শুরুর অপেক্ষায় বাংলানিউজের আলোচনা

জেলা প্রশাসকের (বান্দরবান) সম্মেলন কক্ষ থেকে: প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি তিন পার্বত্য জেলার পর্যটন সম্ভাবনা নিয়ে বাংলানিউজের

নাফাকুম যাত্রা, সত্যিই দুঃসাহসিক!

বান্দরবার (থানচি ঘুরে): পৌঁছাতেই দিন যাবে, খরস্রোতা নদীর বিপরীতে নৌকা, বড় বড় পাথর, যে কোনো সময় ঘটতে পারে দুর্ঘটনা। বিদ্যুৎ নেই, মোবাইল

৩ ঘণ্টার ট্রেইলে ঘেমে-নেয়ে কেওক্রাডংয়ের স্বর্গচূড়ায়

কেওক্রাডং, বান্দরবান থেকে: রুমা বাজার থেকে দুঃস্বপ্নের মতো খারাপ সড়ক ১১ মাইল পর্যন্ত। এখান থেকে উত্তরে নেমে যাওয়া খাঁড়া ঢাল বাইতে

জাদিপাইয়ে মুগ্ধতা! দুরন্ত ত্লাবংয়ের সঙ্গে...

জাদিপাইয়ের মুগ্ধতায়....   পাসিং পাড়া থেকে উঁকি দিলেই চোখে পড়বে জাদিপাই পাড়া। কনান রেসিডেন্সিয়াল স্কুলের পাশ দিয়ে যে রাস্তাটি নেমে

পৃথিবীর সেরা পানি আমাদের পাহাড়ে!

কেওক্রাডং থেকে:  বগালেক থেকে কেওক্রাডংয়ের উদ্দেশে যখন রওয়ানা হই তখন তপ্ত রোদ। সবার ঘাম ঝরছিল বৃষ্টির মতো। ১ হাজার ফুট থেকে থেকে

বগালেকে রাতে অ্যাডভেঞ্চারাস ট্রেকিং

বগালেক (বান্দরবান) থেকে: এগারো মাইল (জায়গার নাম) এলাকায় ল্যান্ড ক্রজার যখন নামিয়ে দিলো তখনই তেজ হারিয়ে পাহাড়ের কোলে সূর্য্যিমামা।

ভালোবাসার ‘বণিক’ বান্দরবানের ডিসি

মেঘলা পর্যটন কমপ্লেক্স (বান্দরবান) থেকে:  মূল ফটকে বেশ বড় করে ‘মেঘলা, সেবাধর্মী পর্যটন কেন্দ্র’ লেখা দেখে খানিকটা অবাক লাগলো।

মাতামুহুরী নদীর 'বক দ্বীপ'

মাতামুহুরী নদী ঘুরে এসে: দূর থেকেই নৌকায় বসে নদীপাড়ের বাঁকের টিলার লম্বা গাছের মাথায় শ্বেত শুভ্র পাখির অস্ত্বিত্ত বোঝা গেল। বাঁকের

পথে পথে 'ডিম্ব পাথর'

থানচি, বান্দরবান থেকে: থানচি ব্রিজের কাছেই সুদৃশ্য শত শত পাথর দিয়ে সাজানো গিরিপথ। নাম না জানা এক ঝরনা থেকে গোলাকৃতি পাথরের ফাকে ফাকে

পর্যটকরা আমাদের কাছে ভগবানের মতো

বান্দরবান থেকে: পর্যটকরা আমাদের কাছে ভগবানের মতো। যখন কোন পর্যটক আমাদের জেলায় আসেন, তাদের সেভাবেই আপ্যায়ন করতে হবে। এরজন্য সকল

'ঝুলছে' থানচির ঝুলন্ত সেতু

থানচি ঘুরে: দুই দিকে সুউচ্চ পাহাড়। মাঝে গভীর খাদ, রাত-দিন সেই খাদে প্রবল স্রোতে পানি পড়ছে সাঙ্গু নদীতে। আর সেতু দিয়ে  দুলে দুলে

গিরিখাদ পেরিয়ে রহস্যময় আলীর সুড়ঙ্গে

আলীকদম (বান্দরবান থেকে): গিরিখাদের ওপর কাঠের সাঁকোটা ভাঙ্গা। গোটা দু’তিন গাছের ডাল কোনক্রমে সেঁটে আছে দু’পাড়ের পিচ্ছিল মাটিতে।

পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন

এই বিভাগের সর্বাধিক জনপ্রিয়