পর্যটন
শরবতরসিক নীহার প্রাকৃতিক উৎস কাজে লাগিয়ে দারুণ এক পরিকল্পনা করে উদ্ভাবন করলেন ডাবের শরবত। ডাবের পানির সঙ্গে সিরাপ,শাঁস মিশিয়ে
এ সড়কে যে একবার আসবে তার আর ফিরে যেতে মন চাইবে না। এক দিকে মেঘের লুকোচুরি।অন্যদিকে পাহাড়-হ্রদের মিতালি। প্রকৃতির সবুজ অরণ্য এখানে
বলছি মারকুইস স্ট্রিটের সুইট এম্পোরিয়ামে যুগ যুগ ধরে বিক্রি হওয়া দেশি গরুর খাঁটি লোভনীয় দুধের কথা। মারকুইস স্ট্রিট মানেই
বইপাড়ার ভিড় ঠেলে একগ্লাস আমপোড়া শরবতে প্রাণ জুড়িয়ে পুরনো ভবনের দোতলার সিঁড়ির কাছে যেতেই গমগম মানুষের আওয়াজ। পাশে টেরাকোটা কাজের
আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধবকে নিয়ে চিকিৎসার জন্য বাংলাদেশিরা পাড়ি জমাচ্ছেন কলকাতা, ভেলোর, চেন্নাই, মুম্বাই প্রভৃতি জায়গায়। চিকিৎসা
ঠিক বিপরীত চিত্র দেশের উত্তরাঞ্চলের শেষ সীমানায় গত বছর ফেব্রুয়ারি মাসে উদ্বোধন হওয়া বাংলাবান্ধা-ফুলবাড়ি স্থলবন্দর ইমিগ্রেশনে।
কুয়ালালামপুর সিটির মতো হাইরাইজ ভবন এখানে খুব একটা দৃশ্যমান নয়। সাজানো গোছানো, পরিপাটি আর ঝকঝকে। এই সিটিকে ওপর থেকে দেখার জন্য আছে
একটি দায়িত্বশীল বিশেষ সূত্রে এ তথ্য জানা যায়। দুই দেশই তাদের পারস্পরিক সৌহার্দ্য, সহযোগিতা বাড়াতে সবসময় সচেষ্ট। ২০০৮ সালে
এর প্রমাণ মেলে বিশেষ সূত্রে পাওয়া কয়েকটি তথ্য থেকে, বাংলাদেশে ভারতীয় হাইকমিশন প্রতিদিন প্রায় ছয় হাজার ভিসা দিচ্ছে। বছরের হিসাবে ২১
নেপাল মন্দিরের শহর। এখানকার মন্দিরের স্থাপত্যের খ্যাতি জগত জুড়ে। সকালের শুরুতে বেছে নেওয়া হলো শম্ভুনাথ মন্দির। আধা ঘন্টার
নিচের দিকে তাকাতে কেবল ছোট ছোট অট্টালিকা। সবুজের ফাঁকে ফাঁকে তা আরো দৃশ্যমান হতে থাকলো। আরো কয়েক সেকেন্ড যেতেই স্পষ্ট হতে লাগলো
সুন্দরবনের করমজল ঘাটে নামলেই বানরের এমন দুষ্টুমি চোখে পড়বে সবার আগে। বাদরামি কাকে বলে সেটা করমজলে ডুকলেই টের পাওয়া যাবে। এর পাশেই
ডানপাশে যদি ক্যামেরার লেন্স ধরা হয়-পাওয়া যাবে অন্নপূর্ণার চূড়া, বামে যদি ক্লিক করেন ধরা পড়বে ফেওয়া লেকের উচ্ছ্বলতা। যদি
৮ মাত্রার ভয়াবহ ভূমিকম্পে প্রায় ৯ হাজার মানুষ প্রাণ হারায়, দরবার স্কয়ারসহ বিভিন্ন ঐতিহ্যবাহী স্থাপনা মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
গ্রিন টি, লেমন টি, অর্গানিক টি, রোজ টি, অরেঞ্জ টি, পাইনঅ্যাপল টি, তুলসী টি, পিওর নেপাল টি, মাসালা টি, ইলম ব্ল্যাক টি, হোয়াইট টি, স্ট্রবেরি
সারাংকোট পাহাড়ের চূড়া থেকে ভোরের সূর্যাদয় দেখার সবচেয়ে ভালো স্থান। তবে সূর্য উদয়ের কাঙ্ক্ষিত ক্ষণ নিয়ে যে আশঙ্কা ছিলো সেটাই হলো।
হিমালয় পর্বতের পাদদেশ থেকে সৃষ্ট এই ত্রিশুলী নদীর পাড়কে ঘিরে গড়ে উঠেছে অসংখ্য হোটেল ও রেস্তোরাঁ। নদীটি মিশেছে ভারতের গঙ্গার
কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন বিমানবন্দরে বসে রোববার (১২ মার্চ) বিকেলে কথাগুলো বলেছেন দ্য স্পন্দন লিমিটেডের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ মো. মাসুদুর
তবুও নিরাপত্তারক্ষী আছে বটে! কিন্তু তা কোনো দ্বিপদী প্রাণী নয়, চতুষ্পদী। হ্যাঁ, স্বর্গ শহরখ্যাত পোখারা শহরের অধিকাংশ বাসিন্দা
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন