আমার কথাকে কেউ কোনো গুরুত্ব দেবে কিনা জানি না কিন্তু আমি ভাঙ্গা রেকর্ডের মত বলেই যাচ্ছি। সমাবর্তন অনুষ্ঠানের কয়েক হাজার তরুণ

আজ একুশে ফেব্রুয়ারি- আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। এই দিনটি বাঙালি জনগণের ভাষা আন্দোলনের মর্মদন্তু ও গৌরবোজ্জ্বল স্মৃতিবিজড়িত

শুধু বাঙালি নয়, বিশ্বের প্রতিটি জাতির মাতৃভাষার মর্যাদা, স্বাধিকার, স্বাধীনতা ও মানুষের মতো বাঁচার দাবির সংগ্রামের দুর্জয়

আগেই বলে রাখছি আমি কোচিং ব্যবসার ঘোরতর বিরুদ্ধে, কাজেই কেউ এখানে কোচিংয়ের পক্ষে বিপক্ষে নিরপেক্ষ নৈব্যক্তিক আলোচনা খুঁজে পাবে না।

’৬৯-এর ৪ জানুয়ারি  ছাত্রলীগের ২১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ডাকসু’ কার্যালয়ে চার ছাত্র সংগঠনের নেতৃত্বে

গত ৯ জানুয়ারি ইন্টার-সার্ভিস কো-অর্ডিনেশন গ্রুপ (আইসিএসজি) প্রকাশিত প্রতিবেদনের সর্বশেষ জরিপ মতে, হোস্ট কমিউনিটি তথা স্থানীয়

ফৌজদারি বিচার ব্যবস্থায় এমন অজস্র গলদ আছে। ১৯৯১ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি চট্টগ্রামের জেলা ও দায়রা জজ লাপাত্তা হয়ে যাওয়া ৩ আসামির

১৯৬০ সালে ব্রজমোহন কলেজে ভর্তির পর ছাত্রলীগের সদস্য হয়ে রাজনৈতিক জীবন শুরু করি। সেই যে শুরু করলাম, ধীরে ধীরে ছাত্রলীগের সদস্য

আমাদের দেশের সরকারের উচ্চ পর্যায়ের ব্যক্তিদের কাছ থেকে এ ধরনের বক্তব্য আমরা প্রায় সময়ই শুনে থাকি। যেমন- ‘নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে এ

মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে অক্টোবর মাসে জাতির জনকের ফাঁসির আদেশ হয়। কিন্তু ১৬ ডিসেম্বর আমরা বিজয়ী হলে, ইয়াহিয়া খান সেই আদেশ বাস্তবায়ন