আইন ও আদালত
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় হাইকোর্টের রায় রোববার
ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার বিচার শুরু হতে পারে জানুয়ারিতে
বৃহস্পতিবার (২২ নভেম্বর) প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে আপিল বিভাগ এ আদেশ দেন। আদালতে দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম
আইন সালিশ কেন্দ্র ও রফিক শিকদারের করা রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে সোমবার (১৯ নভেম্বর) বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী ও বিচারপতি
মঙ্গলবার (২০ নভেম্বর) ঢাকার ৬ নম্বর বিশেষ জজ আদালতের বিচারক ড. শেখ গোলাম মাহবুব এ আদেশ দেন। আদেশে ১৯৫৭ সালের দুর্নীতি দমন আইনের ৪(২)
সোমবার (১৯ নভেম্বর) বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কে এম হাফিজুল আলমের হাইকোর্ট বেঞ্চ চার সপ্তাহের এই রুল জারি করেন।
এ সংক্রান্ত এক রিটের সম্পূরক আবেদনের শুনানি নিয়ে সোমবার (১৯ নভেম্বর) বিচারপতি তারিক উল হাকিম ও বিচারপতি মো. সোহরাওয়ারদীর হাইকোর্ট
এক রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে সোমবার (১৯ নভেম্বর) বিচারপতি মইনুল হোসেন চৌধুরী ও বিচারপতি মো. আশরাফুল কামালের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ
সোমবার (১৯ নভেম্বর) দুপুর ২টার দিকে তাদের নাটোর জেলা কারাগার থেকে নাটোর জেলা জজ আদালতে হাজির করা হয়। নিয়মিত হাজিরা শেষে অতিরিক্ত
জনস্বার্থে দায়ের করা এক রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে সোমবার (১৯ নভেম্বর) বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি রাজিক আল জলিলের
সোমবার (১৯ নভেম্বর) দুপুর দেড়টার দিকে কুষ্টিয়া জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক অরূপ কুমার গোস্বামী এ রায় ঘোষণা করেন। দণ্ডপ্রাপ্তর
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) হাসপাতাল থেকে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে কারাগারে পাঠানোর বৈধতা
সোমবার (১৯ নভেম্বর) সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে এ রায় প্রকাশ করা হয়। গত বছরের ২২ আগস্ট দেওয়া যেই রায়ে বিচারিক আদালতের
আপিল বিভাগের সংশ্লিষ্ট শাখায় এ আবেদন (১৫২৭/২০১৮) করা হয়েছে বলে সোমবার (১৯ নভেম্বর) জানিয়েছেন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আলী
খালেদা জিয়ার পক্ষে অ্যাডভোকেট অন রেকর্ড জয়নাল আবেদীন আপিল বিভাগের সংশ্লিষ্ট শাখায় এ আবেদন করেন। সোমবার (১৯ নভেম্বর) খালেদা জিয়ার
রোববার (১৮ নভেম্বর) সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে ৬৭ পৃষ্ঠার রায়টি প্রকাশ পায়। দুদকের আইনজীবী খুরশীদ আলম খান বলেন, রায় প্রকাশিত
হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় রোববার (১৮ নভেম্বর) আপিল দায়েরের পর এক প্রতিক্রিয়ায় তিনি এ কথা বলেন। এদিকে আপিল দায়েরের পর খালেদা জিয়ার
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার সৈয়দ সাইয়্যেদুল হক সুমন রোববার (১৮ নভেম্বর) এ রিট দায়ের করেন। বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও
হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় রোববার (১৮ নভেম্বর) এ আবেদন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন আবেদনকারী আইনজীবী ব্যারিস্টার নওশাদ জমির। এর
রোববার (১৮ নভেম্বর) বিচারপতি মো. রেজাউল হক ও বিচারপতি জাফর আহমেদের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আদালতে জামিন আবেদনের পক্ষে শুনানি
খালেদা জিয়ার পক্ষে কিছু সম্পূরক তথ্য নিয়ে আবেদনের ওপর শুনানির পর রোববার (১৮ নভেম্বর) বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি রাজিক আল
শনিবার (১৭ নভেম্বর) সকালে রাজশাহী চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত ‘বিচার বিভাগীয় সম্মেলন-২০১৮’
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন