ভারত
যদিও এই হিসেবের মধ্যে নেই এখনও বামদলগুলো। কিন্তু নির্বাচনের মধ্যে অর্থাৎ যতদিন ভোট চলবে, ততদিন ভারতের জ্বলন্ত ইস্যুগুলো নিয়ে ততটা
সোমবার (০৬ মে) পশ্চিমবঙ্গের তিনটি জেলার সাতটি আসনে ভোট ছিল। এছাড়া পশ্চিমবঙ্গ নিয়ে সাত রাজ্যের ৫১টি আসনে এ দিন সকাল থেকে স্থানীয় সময়
নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গের এক প্রচারসভা থেকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বিরুদ্ধে তোপ দাগলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
এ ভয়ে শুক্রবার (৩ মে) সারারাত দুই চোখের পাতা এক করেনি শহরবাসী। কিন্তু এ যাত্রায় ঘূর্ণিঝড়ের বড় আঁচড় থেকে রক্ষা পেলো কলকাতা। স্থানীয়
শুক্রবার (৩ মে) রাত পর্যন্ত ফণীর কারণে উড়িষ্যায় ছয়জন ব্যক্তির মৃত্যুর তথ্য পাওয়া গিয়েছিল। তবে মধ্যরাতের পর সংখ্যা বেড়ে ৮ জনে
লোকসভা নির্বাচনে পঞ্চম দফার আগে ভোটের প্রচারে ব্যস্ত মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পূর্বনির্ধারিত সূচি অনুযায়ী শুক্রবার (০৩ মে) ও শনিবার
এক দফা সময় পরিবর্তনের পর বিমানবন্দরটিতে শুক্রবার (০৩ মে) বিকেল ৩টা থেকে শনিবার (০৪ মে) সকাল ৮টা পর্যন্ত প্লেন ওঠা-নামা বন্ধ থাকবে।
এ দিন ফণীর প্রভাবে পশ্চিমবঙ্গেও শুরু হয় বৃষ্টি। স্থানীয় সময় সকাল ১০টায় তিলোত্তমা কলকাতা ভিজতে শুরু করে বৃষ্টিতে। আবহাওয়ার
পানিতে ভেসে গেছে গ্রামের পর গ্রাম। ফণীতাণ্ডব উড়িষ্যায় এ পর্যন্ত ছয়জন নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এ সংখ্যা আরও বাড়ার আশঙ্কা করছে
শুক্রবার সকাল ১০টার দিকে কলকাতাসহ পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণাঞ্চলের বিস্তীর্ণ এলাকায় থেমে থেমে বৃষ্টি হয়। আর এতে বিপাকে পড়েন
বৃহস্পতিবার (০২ মে) সকালে তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হন। পরে দ্রুত তাকে কলকাতার সল্টলেকের একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করা হয়।
অবশ্য এ বিষয়ে ধোঁয়াশায় আছে খোদ ভারতবাসী। কে হবেন মোদীর প্রতিপক্ষ প্রধানমন্ত্রী? কখনো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, কখনো মায়াবতী, কখনো
আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, উপকূলবর্তী এলাকায় কাঁচা ও বেড়ার বাড়িগুলি পুরোপুরি বিধ্বস্ত হতে পারে বলে। ক্ষতি হবে পাকা বাড়িরও। ফণীর
ইতোমধ্যে ভারতের বিভিন্ন রাজ্য থেকে উড়িষ্যা, অন্ধ্রপ্রদেশগামী ১০৩টি ট্রেন বাতিল করা হয়েছে। কলকাতার আলিপুর আবহাওয়া দফতরের
সম্প্রতি কয়েকমাস ধরে উত্তর প্রদেশের বারাণসী কেন্দ্রে প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ভোটে দাঁড়াতে পারেন বলে জল্পনা
শুক্রবার (০৩ মে) দুপুরে ঘণ্টায় ১৭৫-১৮৫ কিলোমিটার থেকে সর্বোচ্চ ২০৫ কিলোমিটার বেগে এ ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানবে বলে জানিয়েছে ভারতীয় আবহাওয়া
তিনি ইঙ্গিত দেন, যেকোনো সময়ে এই বিধায়করা তৃণমূল কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপির দিকে চলে আসতে পারেন। এরপরই মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) একটি জনসভায়
কিন্তু এই কাদা ছোড়াছুড়িতে আখেরে কার লাভ? আক্রমণের তীক্ষ্মতা সময়ে সময়ে ব্যক্তিগত সীমা ছাড়িয়ে তো যাচ্ছেই; অনেক সময়ে তাদের বক্তব্যের
তবে ঘূর্ণিঝড়টির গতি এখনই নিশ্চিত করে বলতে পারছেন না আবহাওয়াবিদরা। সেজন্য অপক্ষো করতে হবে মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) রাত পর্যন্ত। এদিকে
এক জনসভায় মোদী বলেন, ভারতের রাজনীতিতে চার ধরনের রাজনৈতিক দল রয়েছে। 'নামপন্থি', 'বামপন্থি', 'দমনপন্থি' এবং 'বিকাশপন্থি'।
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন