ইসলাম
কিছু মানুষ আছে অন্যের সাফল্য সহ্য করতে পারে না। কেউ আল্লাহর রহমতে তার থেকে এগিয়ে যাবে, এটা সে সহ্য করতে পারেন না। তাই সে
রোগীদের দেখতে মানুষ কেন যায়? তার ধন-সম্পদ ও প্রতিপত্তির কারণে? যদিও কখনো এমন হয় না। এমন হলে গরিবদের দেখতে যাবে? তাহলে কি অসুস্থের
মেয়েদের নাম আম্বিয়া রাখা ভুল। কারণ আম্বিয়া হলো- নবী শব্দের বহুবচন। যার অর্থ দাঁড়ায়- নবীগণ। এখন আপনারাই বলুন, তাহলে এটা কি কারও নাম
পৃথিবীতে যেমন বাজার রয়েছে, তেমনি জান্নাতেও বাজার থাকবে। তবে জান্নাতের বাজারের নিয়ম-রীতি পৃথিবীর বাজারগুলোর চেয়ে আলাদা। সেখানে
মুমিনের জীবনে অশুভ কিছু নেই। সব কিছুতে কল্যাণ নিহিত। তবু সবাই শুভ সকাল কামনা করে। মুমিনের সকাল বিশেষভাবে শুভ হওয়ার কিছু আমল উল্লেখ
মানুষের স্বভাব হলো, তারা কোনো স্বপ্ন দেখলে প্রিয়জনের কাছে তা বলে বেড়ায়। আবার অনেকে অন্যদের খুশি করার জন্য বানিয়ে বানিয়ে স্বপ্ন
দুনিয়ায় আল্লাহতায়ালার প্রিয়তম স্থান হলো মসজিদ। যেখানে মুমিন বান্দারা নামাজ আদায় করেন, মহান আল্লাহতায়ালার কাছে প্রার্থনা করেন,
ইসলামি আইন পৃথিবীতে মানুষকে নিরাপদে বেঁচে থাকার জন্য দিয়েছে পূর্ণ নিশ্চয়তা। এতে মানুষের জীবন ও সম্পদের নিরাপত্তার ব্যাপারে
ঘরে কিংবা মজলিসে খাদ্য বিতরণ ও সভা-সমাবেশে কোনো কিছু বিতরণের ক্ষেত্রে ডান দিক থেকে শুরু করতে হবে। কারণ ডান দিক থেকে শুরু করা
আজান ইসলামের অন্যতম শিআর বা প্রতীক। ইসলামে আজান ও আজানদাতা মুয়াজ্জিনের বিশেষ মর্যাদা রয়েছে। আবু সাঈদ খুদরি (রা.) বলেন, আমি
তথ্যপ্রযুক্তির অবাধ প্রবাহ মানুষের পারস্পরিক যোগাযোগ সহজ করেছে। এখন পৃথিবীর এক প্রান্তের মানুষ অন্য প্রান্তের চেনাজানা আপনজন বা
সবচেয়ে বড় কবিরা গুনাহ হিসেবে সাব্যস্ত করা হয়েছে মানুষ হত্যাকে। কোনো কারণ ছাড়া একজন আরেকজনকে হত্যা করার শাস্তি হিসেবে চিরস্থায়ী
আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্ন করা কবিরা গুনাহ। কোরআন-হাদিসে আত্মীয়তার সম্পর্ক রক্ষা করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একজন মুমিনের
দৈনন্দিন জীবনে মানুষ পরস্পরের ওপর নির্ভরশীল। পারস্পরিক সহযোগিতা ছাড়া তারা চলতে পারে না। বিশেষত তাদের মধ্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস
মানবতার ধর্ম ইসলামের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে, মানুষকে আল্লাহতায়ালা খাঁটি বান্দা হিসেবে গড়ে তোলা। সেই সঙ্গে ইবাদত-বন্দেগি একমাত্র
কিছু মানুষ রাগের আতিশয্যে হুঁশ-জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। অন্যকে অশ্লীল ও শ্রুতিকটু বাক্যবাণে নাজেহাল করে। গাল-মন্দ করে ভাবমূর্তি নষ্ট
অলসতা মানবজীবনে শুধু অবনতিই ডেকে আনে। উন্নতির পথে অন্তরায় হয়ে দাঁড়ায়। অলসতা মানুষকে সুন্দর ও উজ্জ্বল ভবিষ্যতের বদলে অবমাননাকর
পূর্ণিমার চাঁদের চেয়েও বেশি সুন্দর ছিলেন আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মদ মোস্তফা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। চাঁদের মধ্যেও নাকি
ঢাকা: বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের সদস্য সচিব ও বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের মহাসচিব কাদের গনি চৌধুরী বলেছেন, আল্লাহর
মহনবী হযরত মুহাম্মদ মুস্তফা’র (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম) ৫৭১ খ্রিস্টাব্দে ভূমিষ্ঠ হন। ২০ এপ্রিল তার জন্ম। আরবি হিজরি সাল
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন