ঢাকা: সরকারি চাকরিতে নিয়োগের ক্ষেত্রে বর্তমান প্রেক্ষাপটে কোটা পদ্ধতি প্রয়োগের বিষয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সুপারিশ প্রণয়নের লক্ষ্যে একটি কমিটি গঠন করেছে সরকার।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিবকে (বিধি অনুবিভাগ) আহ্বায়ক করে মঙ্গলবার (২৫ মার্চ) এই কমিটি গঠন করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে যুগ্মসচিব পর্যায়ের একজন কর্মকর্তা, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের যুগ্মসচিব পর্যায়ের একজন কর্মকর্তা, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব পর্যায়ের একজন কর্মকর্তা, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব পর্যায়ের একজন কর্মকর্তা, অর্থ বিভাগের যুগ্মসচিব পর্যায়ের একজন কর্মকর্তা, লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের যুগ্মসচিব পর্যায়ের একজন কর্মকর্তা, স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের যুগ্মসচিব পর্যায়ের একজন কর্মকর্তা, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব পর্যায়ের একজন কর্মকর্তা, বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন সচিবালয়ের যুগ্মসচিব পর্যায়ের একজন কর্মকর্তাকে সদস্য করা হয়েছে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের উপসচিবকে (বিধি-১ শাখা) সদস্যসচিব করা হয়েছে।
কমিটির কার্যপরিধি
সরকারি চাকরিতে নিয়োগে মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ মুক্তিযোদ্ধা ও বীরাঙ্গনার সন্তানের জন্য ৫ শতাংশ; ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী ১ শতাংশ এবং শারীরিক প্রতিবন্ধী ও তৃতীয় লিঙ্গের জন্য ১ শতাংশ কোটার প্রয়োগ পদ্ধতির পর্যালোচনা ও সুপারিশ প্রণয়ন করবে।
কমিটি প্রয়োজনে যেকোনো সদস্য কো-অপ্ট করতে পারবে। কমিটি আগামী ৩০ কর্মদিবসের মধ্যে সরকারের কাছে তাদের প্রতিবেদন পেশ করবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৩৬ ঘণ্টা, মার্চ ২৫, ২০২৫
এমআইএইচ/এমজেএফ